এক কথায় প্রকাশ বা বাক্য সংকোচন (PDF Download)

এক কথায় প্রকাশ কী?

এক কথায় প্রকাশ বা বাক্য সংকোচন বলতে আমরা বুঝি কোনো একটি বস্তু, বিশেষণ, অভ্যাস ইত্যাদিকে প্রকাশের জন্য পুরো একটি বাক্য ব্যবহার না করে শুধু এক শব্দ দিয়ে প্রকাশ করা। যেমন, অরিকে দমন করে যে তাকে এক শব্দে বলা হয় অরিন্দম। আবার যা অস্ত যাচ্ছে তাকে বলা হয় অস্তায়মান। এমন করেই কোনো কিছুকে বাক্যের পরর্তে শুধু শব্দ দিয়ে প্রকাশ করাকেই বলা হয় এক কথায় প্রকাশ। এক কথায় প্রকাশের কিছু উদাহারণ নিচে বর্ণ অনুযায়ী দেয়া হলো।

এক কথায় প্রকাশ কখন প্রয়োজন হয়?

আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অনেক কথাতেই আমরা বাক্য সংকোচন বা এক কথায় প্রকাশ ব্যবহার করে থাকি। এক কথায় প্রকাশের মূল ব্যবহার লেখালেখিতে। কবিতা, গল্প, উপন্যাস, ইতিহাস, কলাম যেকোনো ধরনের লেখাতেই কিংবা সাংবাদিকদের যেকোনো স্ক্রিপ্টেই এক কথায় প্রকাশ ব্যবহৃত হতে পারে। এর ব্যবহারের মাধ্যমে সেই কথার মাধুর্য বৃদ্ধি পায়। তবে আমরা মূলত এক কথায় প্রকাশ পড়ে থাকি পরীক্ষার জন্য। স্কুল পর্যায় থেকে এর পড়া শুরু হয়ে এক কথায় প্রকাশ পড়তে হয় চাকরি পর্যন্ত। স্কুলের পরীক্ষা, বিভিন্ন বোর্ড পরীক্ষার পর এক কথায় প্রকাশের প্রয়োজন হয় বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষাতেও। এমনকি বিসিএসেও। তাই এক কথায় প্রকাশ আমাদের জানা থাকা উচিত।

এই আর্টিকেলটি কাদের জন্য?

স্কুলের শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে চাকরি প্রার্থী- সকলের জন্যই এই আর্টিকেলটি কাজে দিবে বলে আমরা বিশ্বাস করি। এখানে বহুল ব্যবহৃত ২২৫টি এক কথায় প্রকাশ বা বাক্য সংকোচন এক জায়গায় করে দেয়া হয়েছে। এই এক আর্টিকেল থেকে যে কেউ বই কেনা বা বহন করা ছাড়া বাসা বা বাসার বাইরে (বাসে, ট্রেনে, লঞ্চে, মাঠে, স্কুলে) যেকোনো জায়গা থেকে পড়ে নিতে সক্ষম হবে প্রচলিত ২২৫টি এক কথায় প্রকাশ বা বাক্য সংকোচন। এখানে বিভিন্ন বর্ণের অধীনে আলাদা করে দেয়া হয়েছে উদাহারণগুলো।


১. অকালে পেকেছে যা - অকালপক্ব
২. অবশ্যই ঘটবে যা - অবশ্যম্ভাবী
৩. অক্ষির সম্মুখে - প্রত্যক্ষ
৪. অক্ষির অগোচরে - পরোক্ষ
৫. অভিজ্ঞতার অভাব যার - অনভিজ্ঞ
৬. অন্য ভাষায় পরিবর্তিত - অনূদিত
৭. অনুসন্ধান করার ইচ্ছা - অনুচিকীর্ষা
৮. অনুসন্ধান করতে ইচ্ছুক - অনুসন্ধিৎসু
৯. অলঙ্কারের ঝঙ্কার - শিঞ্জিত
১০. অশ্বের ডাক - হ্রেষা
১১. অকালে যে বোধন - অকালবোধন
১২. অন্য উপায় নেই - অগত্যা
১৩. অনায়াসে করা যায় যা - আয়াসসাধ্য
 
এক কথায় প্রকাশ (PDF Download)

১৪. আগে বর্তমান যে - অগ্রবর্তী
১৫. আগে জন্মেছে যে - অগ্রজ
১৬. আড়ৎ রাখে যে - আড়ৎদার
১৭. আমার তুল্য - সাদৃশ
১৮. আসমানের মতো রঙ - আসমানী
১৯. আদরের সঙ্গে - সাদরে
২০. আকাশে চরে যে - খেচর
২১. আঠাযুক্ত যা - আঠাল
২২. আপনার রং লুকায় যে - বর্ণচোরা
২৩. আদি থেকে অন্ত পর্যন্ত - আদ্যন্ত
২৪. আটপ্রহর যা পরা যায় - আটপৌরে
২৫. আঘাত পায় নি যে - অনাহত
২৬. আপনাকে বিদ্বান মনে করে যে - বিদ্বানষ্মন্য

ই এবং ঈ

২৭. ইন্দ্রকে জয় করেছে যে - ইন্দ্রজিত
২৮. ইন্দ্রিয়কে জয় করেছে যে - জিতেন্দ্রিয়
২৯. ইতিহাস জানেন যিনি - ঐতিহাসিক
৩০. ইহার তুল্য - ঈদৃশ
৩১. ঈষৎ আমিষ গন্ধ যার - আঁশটে

৩২. উচ্চ আকাঙ্ক্ষা আছে যার - উচ্চাকাঙ্ক্ষী
৩৩. উপকারীর উপকার স্বীকার করে যে - কৃতজ্ঞ
৩৪. উপকারীর উপকার স্বীকার করে না যে - অকৃতজ্ঞ
৩৫. উপকারীর অপকার করে যে - কৃতঘ্ন
৩৬. উপকার করার ইচ্ছা - উপচিকীর্ষা

৩৭. একবার পাকলে মরে যে গাছ - ওষধি
৩৮. একই সময়ে - যুগপৎ
৩৯. একই সময়ে বিদ্যমান - সমসাময়িক
৪০. একই সময়ে চিত্ত নিবিষ্ট যার - একাগ্রচিত্ত
৪১. একই মায়ের সন্তান - সহদর
৪১. একই সাথে পাঠ করে যারা - সহপাঠী
৪২. একই গুরুর শিষ্য - সতীর্থ

স্বরবর্ণ থেকে এই ৪২টি এক কথায় প্রকাশ নির্বাচন করেছি আমরা (পাঠগৃহ টিম)। এবার ব্যঞ্জনবর্ণের দিকে যাওয়া যাক।

৪৩. কণ্ঠ পর্যন্ত - আকণ্ঠ
৪৪. কর্ণ পর্যন্ত বিস্তৃত - আকর্ণ
৪৫. কর্মে অতিশয় কুশন - কর্মঠ
৪৬. কথায় ব্যক্ত করা যায় না যা - অব্যক্ত
৪৭. কুৎসিৎ আচরণ যার - কদাচার
৪৮. কাঠের দ্বারা নির্মিত - কাঠরা
৪৯. কেউ জানতে পারে না এমনভাবে - অজ্ঞাতসারে
৫০. কথায় বর্ণনা করা যায় না যা - অনির্বচনীয়

খ, গ এবং ঘ

৫১. খাওয়ার ইচ্ছা - ক্ষুধা
৫২. খাওয়ার যোগ্য - খাদ্য
৫৩. গভীর রাত - নিশীথ
৫৪. গমন করার ইচ্ছা - গমনেচ্ছা
৫৫. ঘর সমন্ধীয় - ঘরোয়া
৫৬. ঘটকের কাজ - ঘটকালী

৫৭. চক্ষু দ্বারা নিষ্পন্ন - চাক্ষুষ
৫৮. চুরিতে হার পেকেছে যার - পাকাচোর
৫৯. চৈত্র মাসের ফসল - চৈতালী

৬০. জয়ের জন্য যে উৎসব - জয়ন্তী
৬১. জানা নেই যা - অজ্ঞাত
৬২. জানা আছে যা - জ্ঞাত
৬৩. জানার ইচ্ছা - জিজ্ঞাসা
৬৪. জয় সূচনা করে এমন - জয়সূচক
৬৫. জয়সূচক উৎসব - জয়োৎসব
৬৬. জয় করার ইচ্ছা - জিগীষা
৬৭. জীবিত থেকেও যে মৃত - জীবন্মৃত
৬৮. জন্ম থেকে শুরু করে - আজন্ম

৬৯. দুবেলা ভাতের বিনিময়ে কাজ করে যে - পেটেভাতে
৭০. দেখার ইচ্ছা - দিদৃক্ষা
৭১. দেশকে ভালোবাসেন যিনি - দেশপ্রেমিক
৭২. দিবসের শেষ ভাগ - অপরাহ্ণ
৭৩. দিবসের মধ্যভাগ - মধ্যাহ্ন
৭৪. দিবসের প্রথম ভাগ - পূর্বাহ্ন

৭৫. নৌকা বেয়ে জীবিকা অর্জন করে যে - নাবিক
৭৬. নিন্দা করার ইচ্ছা - জগুপ্সা
৭৭. নিজেকে পণ্ডিত মনে করে যে - পণ্ডিতম্মন্য
৭৮. নিতান্ত দগ্ধ হয় যখন - নিদাঘ
৭৯. নিজ জীবনের কথা কথা - আত্মকথা
৮০. নিশাকালে চরে বেড়ায় যে - নিশাচর

৮১. পরে কী হবে ভাবে না যে - অদূরদর্শী
৮২. পট আঁকে যে - পটুয়া
৮৩. প্রতিষ্ঠা লাভ করেছেন যিনি - লব্ধপ্রতিষ্ঠা
৮৪. পান করার ইচ্ছা - পিপাসা
৮৫. পাওয়া যায় যা - পাওনা
৮৬. পা থেকে মাথা পর্যন্ত - আপাদমস্তক
৮৭. পরে কী ঘটবে ভেবে দেখে না যে - অপরিণামদর্শী
৮৮. পিতার ভ্রাতা - পিতৃব্য
৮৯. পা ধোয়ার জল - পাদ্য
৯০. পংক্তিতে বসবার অযোগ্য - অপাংক্তেয়
৯১. পরিব্রাজকের ভিক্ষা - পরিব্রজ্যা
৯২. পরিমিত ব্যয় করেন যিনি - মিতব্যয়ী
৯৩. প্রথমে মধুর হলেও পরিণামে তা নয় - আপাতমধুর

৯৪. বয়সের তুল্য - বয়স্য
৯৫. বলার ইচ্ছা - বিবক্ষা
৯৬. বমন করার ইচ্ছা - বিবমিষা
৯৭. বালকের অহিত যা - বালাই
৯৮. বহুর মধ্যে একজন - শ্রেষ্ঠ
৯৯. ব্যাঙের ছানা - ব্যাঙাচি
১০০. বেশি ধন আছে যার - ধনাঢ্য
১০১. বেশি শীতও না, গরমও না - নাতিশীতোষ্ণ
১০২. বেশি কথা বলে যে - বাচাল
১০৩. বেশি কথা বলেনা যে - মিতভাষী
১০৪. বাঘের চামড়া - কৃত্তি
১০৫. বন্দোবস্ত নাই যেখানে - বেবন্দোবস্ত
১০৬. বালক থেকে আরম্ভ করে বৃদ্ধ ও স্ত্রীলোক সবাই - আবালবৃদ্ধবর্ণিতা
১০৭. বিদেশে থাকে যে - প্রবাসী
১০৮. বিদ্যালাভ করেছেন যিনি - কৃতবিদ্যা
১০৯. বিশ্বজনের জন্য হিতকর - বিশ্বজনীন
১১০. বহন করে যে - বাহক
১১১. বন্দনা করার যোগ্য - বন্দনীয়
১১২. বীণার ঝঙ্কার - নিক্কন

১১৩. ভবিষ্যতে কী হবে ভাবে না যে - অপরিণামদর্শী
১১৪. ভুজে ভর করে চলে যে - ভুজঙ্গম
১১৫. ভাই বা ভ্রাতাদের মধ্যে সদ্ভাব - সৌভাত্ব
১১৬. ভোজন করার ইচ্ছা - বুভুক্ষু
১১৭. ভিক্ষার অভাব - দুর্ভিক্ষ

১১৮. ফেলা যায় যা - ফেলনা
১১৯. ফাঁস দিয়ে মানুষ মারে যে - ফাঁসুরে
১২০. ফুল হতে তৈরি বা উৎপন্ন যা - ফুলেল

১২১. মৃত্যু পর্যন্ত - আমৃত্যু
১২২. মরার মতো -মৃতপ্রায়
১২৩. ময়ূরের ডাক - কেকা
১২৪. মুক্তি পেতে ইচ্ছুক - মুমুক্ষু
১২৫. ময়ূরের কণ্ঠের ন্যায় কণ্ঠ যার - ময়ূরকণ্ঠী
১২৬. মৃত্যু অতি নিকটে যার - মুমূর্ষু
১২৭. মাটি ভেদ করে ওঠে যা - উদ্ভিদ
১২৮. মশাল বহন করে যে - মশালচী
১২৯. মামলা করতে অভ্যস্ত যে - মামলাবাজ
১৩০. মাটির মতো রঙ যার - মেটে বা খাকী
১৩১. মেঘের মতো শব্দ - মন্দ্র

১৩২. যা শিরে ধারণ করার যোগ্য - শিরোধার্য
১৩৩. যা যুক্তি সঙ্গত নয় - অযৌক্তিক
১৩৪. যা সহজে লাভ করা যায় - সুলভ
১৩৫. যা ভেদ করা দুঃসাধ্য - দুর্ভেদ্য
১৩৬. যা বিশ্বাস করা যায় না - অবিশ্বাস্য
১৩৭. যা অনেক কষ্টে সাধন করা যায় - দুঃসাধ্য
১৩৮. যা সম্পন্ন করা যায় না - অসাধ্য
১৩৯. যা কষ্টে লাভ করা যায় - দুর্লভ
১৪০. যা ভষ্মে পরিণত হয়েছে - ভষ্মীভূত
১৪১. যা হতে পারে না - অসম্ভব
১৪২. যা শব্দ করছে - শব্দায়মান
১৪৩. যা নিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে - পরিবর্তনশীল
১৪৪. যা সংখ্যা দ্বারা নির্ণয় করা যায় না - সংখ্যাতীত
১৪৫. যা আঘাতে সহজে ভাঙে না - ঘাতসহ
১৪৬. যা দমন করা যায় না - দুর্দমনীয়
১৪৭. যা জল দান করে - জলদ
১৪৮. যা ধ্যানের যোগ্য - ধ্যেয়
১৪৯. যা উদিত হচ্ছে - উদীয়মান
১৫০. বা বাক্যে প্রকাশ করা যায় না - অনির্বচনীয়
১৫১. যা অধ্য্যন করা হয়েছে - অধীত
১৫২. যা নষ্ট হয় - নশ্বর
১৫৩. যা বলা হয়নি - অনুক্ত
১৫৪. যা লাফিয়ে চলে - প্লবগ
১৫৫. যা বুকে হেটে গমন করে - উরগ
১৫৬. যা সরোবরে জন্মে - সরোজ
১৫৭. যা বপন করা হয়েছে - উপ্ত
১৫৮. যা থেকে ধোঁয়া নির্গত হয় - ধূমায়মান
১৫৯. যা কষ্টে জয় করা যায় - দুর্জয়
১৬০. যা জলে ও স্থলে চরে - উভচর
১৬১. যা জলে জন্মে - জলজ
১৬২. যা উচ্চারণ করা যায় না - অনুচ্চার্য
১৬৩. যা নষ্ট হয় না - অবিনশ্বর
১৬৪. যা চিন্তা করা যায় না - অচিন্তনীয়
১৬৫. যা আগে চিন্তা করা যায়নি - অচিন্তপূর্ব
১৬৬. যা লোক বিদিত - লৌকিক
১৬৭. যা বলা উচিত নয় - অকথ্য
১৬৮. যা বলা হচ্ছে - বক্ষ্যমান
১৬৯. যা দ্বারা জানা যায় - বিদ্যা
১৭০. যা সাধারণের মধ্যে দেয়া যায় না - অনন্য সাধারণ
১৭১. যা বালকের মধ্যে দেখা যায় - বালকসুলভ
১৭২. যার এ পর্যন্ত ওঠে নি - অজাতশ্মশ্রু
১৭৩. যার কোথাও ভয় নেই - অকুতোভয়
১৭৪. যা প্রমাণ করা যায় না - অপ্রমেয়
১৭৫. যার দুই হাত স্মান চলে - সব্যসাচী
১৭৬. যা মূলে ঈর্ষা আছে - ইর্ষামূলক
১৭৭. যার গন্ধ ভালো - সুগন্ধী
১৭৮. যার ভাতের অভাব - হাভাতে
১৭৯. যার সকল ধন নষ্ট হয়ে গেছে - হৃতসর্বস্ব
১৮০. যার অন্য উপায় নেই - অনন্যোপায়
১৮১. যার অন্য গতি নেই - অনন্যগতি
১৮২. যার হুশ নেই - বেহুঁশ 
১৮৩. যার উচ্চাকাঙ্ক্ষা আছে - উচ্চাকাঙ্ক্ষী
১৮৪. যার উপস্থিত বুদ্ধি আছে - প্রত্যুৎপন্নমতি
১৮৫. যার মমতা নেই - নির্মম
১৮৬. যার দয়া নেই - নির্দয়
১৮৭. যার নাম কেউ জানে না - অজ্ঞাতনামা
১৮৮. যার উদরই সবকিছু -উদরসর্বস্ব
১৮৯. যার এক বিষয়ে চিত্ত আবধ - একাগ্রচিত্ত
১৯০. যে জমিতে দুবার ফসল ফলে - দোফসলী
১৯১. যে পুরুষ বিয়ে করেছে - বিবাহিত
১৯২. যে বন হিংস্র জীবজন্তুতে পরিপূর্ণ - শ্বাপদসংকুল
১৯৩. যে অন্য দিকে মন দেয় না - অনন্যামনা
১৯৪. যে গাছ কাজে লাগে না - আগাছা
১৯৫. যে পরে জন্মগ্রহন করেছে - অনুজ
১৯৬. যে ভূমিতে ফসল ফলে না - উষর
১৯৭. যে বাস্তু থেকে উৎখাত হয়েছে - উদ্বাস্তু, বাস্তুহারা
১৯৮. যে অনবরত রোদন করছে - রোরুদ্যমান
১৯৯. যে জমির খাজনা নেই - নিষ্কর
২০০. যে গাজার নেশা করে - গেঁজেল
২০১. যে মদের নেশা করে - মাতাল
২০২. যে শোনামাত্র মনে রাখতে পারে - শ্রুতিধর
২০৩. যে কোনো বিষয়ে স্পৃহা হারিয়েছে - বীতস্পৃহ
২০৪. যে নারী বীরসন্তান প্রসব করে - বীরপ্রসূ
২০৫. যে আরোহন করেছে - আরূঢ
২০৬. যে দিনে একবার আহার করে - একাহারী
২০৭. যে সাপের খেলা দেখিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে - সাপুড়ে
২০৮. যে বিবেচনা করে কাজ করে না - অবিবেচক
২০৯. যে সবকিছু ভক্ষণ করে - সর্বভূক
২১০. যে বৃক্ষে ফল হয়, ফুল হয় না - বনস্পতি
২১০. যিনি বক্তৃতা দানে পটু - বাগ্মী
২১১. যার সব হারিয়েছে - সর্বস্বান্ত
২১২. যার শেষ নেই - অশেষ
২১৩. যে গমন করে না - নগ

র, শ, স এবং ল

২১৪. রাতের প্রথম ভাগ - পূর্বরাত্র
২১৫. রাতের শেষ ভাগ - পররাত্র 
২১৬. রীতিকে অতিক্রম না করে - যথারীতি
২১৭. রাজা অথচ ঋষি - রাজর্ষি
২১৮. শক্তিকে অতিক্রম না করে - যথাশক্তি
২১৯. শিক্ষাগ্রহন করেছে যে - শিক্ষানবিশ
২২০. শত্রুকে হনন করে যে - শত্রুঘ্ন
২২১. সন্তান প্রসব করে যে - প্রসূতি
২২২. সব জানে যে - সবজান্তা
২২৩. সেবা করার ইচ্ছা - শুশ্রূষা
২২৪. সমুখে অগ্রসর হয়ে অভ্যররথনা - প্রত্যুদ্‌গমন
২২৫. লোক মুখে যা শোনা যায় - জনরব

শেষ কথা

এই ২২৫টি এক কথায় প্রকাশ অনুশীলন করলে শিক্ষার্থী, পরীক্ষার্থীরা অনেকখানি এগিয়ে যাবে বলে আমাদের বিশ্বাস। কোনো ধরনের ভুল থেকে থাকলে আমাদেরকে জানান আমাদের ফেসবুক পেজে। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। পিডিএফ ডাউনলোড করতে চাইলে নিচের লিংক দেখুন।

আমাদের আরও কন্টেন্ট পেতে আমাদের সাইটটি ঘুরে দেখুন। ঘুরে দেখতে পারেন আমাদের ইউটিউব চ্যানেলও। শিক্ষার মাধ্যমে এগিয়ে যাক জাতি, এই আমাদের কাম্য।

Previous Post Next Post

এই লেখাটি আপনার সোশ্যাল মিডিয়া ওয়ালে শেয়ার করুন 😇 হয়তো এমনও হতে পারে আপনার শেয়ার করা এই লেখাটির মাধ্যমে অন্য কেউ উপকৃত হচ্ছে! এবং কারো উপকার করার থেকে ভাল আর কি হতে পারে?🥺